পৃথিবীর আকাশে খালি চোখে সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে উজ্জ্বল যে নক্ষত্রটি দেখা যায় সেটি হলো আমাদের সূর্য। বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণ থেকে মহাবিশ্বের উদ্ভব ঘটার পর পৃথিবীতে যে প্রাণের উদ্ভব হয়েছে তাতে সূর্যের ভূমিকা প্রধান। মানুষ যখন আগুন জ্বালাতে জানতো না, সূর্যই ছিল আলো ও তাপের একমাত্র উৎস। আমাদের দিন-রাত্রি, মাস-বছর সবই সূর্যকেন্দ্রিক। ধরতে গেলে সূর্যই পৃথিবীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শক্তির যোগানদাতা। সূর্যের সাথে মহাকর্ষ বলের আকর্ষণেই পৃথিবী নিজের কক্ষপথে টিকে আছে, নইলে কবেই কক্ষচ্যুত হয়ে মহাশূন্যে হারিয়ে যেতো। সূর্য থেকে আলো ও তাপ নিয়ে উদ্ভিদ খাদ্য প্রস্তুত করে। সূর্যের কারণেই আমাদের পৃথিবীতে একটি চমৎকার প্রাণোপযোগী আবহাওয়ামণ্ডল বিরাজ করছে। সূর্যের বিজ্ঞান সম্পর্কে আলোচনায় সূর্য সম্পর্কে খুব প্রয়োজনীয় তথ্যগুলোকে সরলভাবে বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি তিনটি পর্বে।
প্রথম পর্ব
· সুর্য সম্পর্কে মানুষের ধারণার বিবর্তন
· সূর্যের উৎপত্তির আগে কী ছিল?
· সূর্য কী এবং কোথায়?
দ্বিতীয় পর্ব
· সূর্যের জন্ম
· সূর্যের আকার আয়তন ভর
· সূর্যের গঠন
· সূর্যের শক্তির উৎস
তৃতীয় পর্ব
· সূর্যের রাসায়নিক উপাদান
· সূর্যের আলো
· সূর্যের পরিবেশ
· সৌরকলঙ্ক
· সৌরঝড়
· সূর্যের ঘূর্ণন
· সূর্যের ওপর পৃথিবীর প্রভাব
· পৃথিবীর দিনরাত
· সূর্যগ্রহণ
· পৃথিবীর শক্তিদাতা সূর্য
· সৌরশক্তি
· সূর্যের ভবিষ্যৎ
· নতুন সূর্য
এই সবগুলো তথ্য আমার 'অর্ক ও সূর্যমামা' বইতে প্রকাশিত হয়েছে।
No comments:
Post a Comment