উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিক থেকে বিংশ শতাব্দীর শুরুর কয়েক দশক পর্যন্ত রসায়নবিজ্ঞান যখন ইওরোপে দ্রুত বিস্তার লাভ করছিলো শিল্পবিপ্লবের সাথে তাল মিলিয়ে, তখনো কিমিয়াবিদ্যা বলা হতো সেই বিদ্যাকে আমাদের দেশে। ভারতীয় উপমহাদেশে কিমিয়াবিদ্যা তথা রসায়নের গবেষণা যার হাত ধরে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল তিনি ছিলেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, যিনি বিশ্বের কাছে স্যার পি সি রায় নামে পরিচিত। পরবর্তীতে খ্যাতিমান রসায়নবিদ, স্বাধীন ভারতের বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের প্রথম পরিচালক শান্তিস্বরূপ ভাটনগর যখন স্যার পি সি রায়কে কিমিয়াবিদ্যার পিতামহ বিশেষণে বিশেষিত করেন, তাতে একবর্ণও অতিরঞ্জন থাকে না। ভারতীয় উপমহাদেশের অগ্রণী রসায়নবিদদের অনেকেই ছিলেন আচার্যের সরাসরি ছাত্র কিংবা ছাত্রের ছাত্র। প্রেসিডেন্সি কলেজ এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগদীশচন্দ্র বসুর হাতে যেভাবে পদার্থবিজ্ঞান গবেষণার পসার ঘটেছে, তেমনি রসায়নের গবেষণাবৃক্ষ পুষ্পপল্লবে বিকশিত হয়েছে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের হাতে। তিনিই বাংলায় প্রথম রাসায়নিক কারখানা স্থাপন করেন। মাত্র আটশ টাকা পূঁজি করে ছোট্ট একটা অন্ধকার ঘর থেকেই জন্ম হয়েছিল বেঙ্গল কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড কোম্পানির।
সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মেছিলেন প্রফুল্লচন্দ্র। খুলনা জেলার রাঢুলি গ্রামের খুবই অবস্থাপন্ন পরিবারে তাঁর জন্ম ১৮৬১ সালের ২ আগস্ট। প্রপিতামহ মানিকলাল, পিতামহ আনন্দলাল প্রচুর ধনসম্পদের মালিক ছিলেন। পিতা হরিশচন্দ্রের আমলে উপার্জন কিছুটা কমে এলেও বিত্তবৈভবের অভাব হয়নি কখনো। বাড়িতে প্রচুর বই ছিলো। একেবারে শৈশব থেকেই বই পড়ার অভ্যাস গড়ে উঠেছিল প্রফুল্লচন্দ্রের। স্বাস্থ্য খুব একটা ভালো ছিল না। হজমের সমস্যা আর ঘুমের সমস্যা লেগেই থাকতো। তাই স্কুলের পড়াশোনায় কয়েক বছর ছেদও পড়েছিল।
গ্রামের স্কুলে প্রাথমিকের পাঠ শুরু হবার কয়েক বছর পর ১৮৭০ সালে কলকাতার হেয়ার স্কুলে, এরপর ১৮৭৪ সালে এলবার্ট স্কুলে ভর্তি হলেন প্রফুল্লচন্দ্র। এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা কেশবচন্দ্র সেন। ১৮৭৮ সালে স্কুল ফাইনাল পাস করার পর ভর্তি হলেন মেট্রোপলিটন ইন্সটিউশানে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এই কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তীতে এই কলেজের নাম রাখা হয় বিদ্যাসাগর কলেজ। এখানে উচ্চমাধ্যমিকে পড়ার সময়েই প্রফুল্লচন্দ্রের সাথে পরিচয় হয় ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য বিপ্লবী সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জির সাথে। তিনি বিদ্যাসাগর কলেজে ইংরেজি সাহিত্য পড়াতেন।
এফএ পাস করার পর মেট্রোপলিটন ইন্সটিটিউশনেই বিএ ক্লাসে ভর্তি হলেন। কিন্তু সেখানে তখন পদার্থবিজ্ঞান বা রসায়ন পড়ানো হতো না। প্রফুল্লচন্দ্র প্রেসিডেন্সি কলেজে গিয়ে কেমিস্ট্রির ক্লাস করতেন বহিরাগত ছাত্র হিসেবে। সেখানে কেমিস্ট্রির প্রফেসর ছিলেন আলেক্সান্ডার পেডলার। তিনি হাতেকলমে এত চমৎকারভাবে রসায়ন পড়াতেন যে রসায়নের প্রতি গভীর ভালোবাসা জন্মে গেল প্রফুল্লচন্দ্রের। বিএ পড়ার সময়েই গিলক্রিস্ট বৃত্তির জন্য পরীক্ষা দেন প্রফুল্লচন্দ্র। প্রচন্ড প্রতিযোগিতামূলক এই পরীক্ষায় মাত্র দুজনকে গিলক্রিস্ট বৃত্তি দেয়া হয়। প্রফুল্লচন্দ্র ছিলেন এই দু’জনের একজন।
গিলক্রিস্ট বৃত্তি নিয়ে ১৮৮২ সালে ইংল্যান্ডে গিয়ে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেন বিএসসি ক্লাসে। রসায়নের প্রতি তাঁর আগ্রহ এবং ভালোবাসা আরো পাকাপোক্ত হলো। ১৮৮৫ সালে বিএসসি পাস করার পর পরই শুরু করলেন ডক্টরেট ডিগ্রির জন্য গবেষণা। দু’বছরের মধ্যেই সম্পন্ন করলেন ডক্টর অব সায়েন্স ডিগ্রি।
১৮৮৮ সালে কলকাতায় ফিরে এলেন ডক্টর প্রফুল্লচন্দ্র রায়। কিন্তু ব্রিটিশ রাজত্বে এত উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণাসম্পন্ন ভারতীয়ের তেমন কোন দাম নেই। ইন্ডিয়ান এডুকেশনাল সার্ভিসের সবগুলি চাকরি ছিল ব্রিটিশদের জন্য সংরক্ষিত। প্রাদেশিক সরকারের অধীনে কলেজে পড়ানোর জন্য কিছু চাকরিতে নিয়োগ দেয়া হতো ভারতীয়দের। কিন্তু বেতন দেয়া হতো অনেক কম। অর্থবিত্ত কিছুই ছিল না তাঁর সেই সময়। বাবার সম্পত্তিও দেনার দায়ে সব বন্ধক দেয়া হয়ে গেছে। সেই সময় তিনি বাধ্য হয়ে জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়িতে থেকেছেন পুরো এক বছর। রাসায়নিক গবেষণা চালিয়ে যাবার কোনো সুযোগই তিনি পাননি পুরো এক বছর। এর পর ১৮৮৯ সালের জুলাই মাসে মাসিক মাত্র ২৫০ টাকা বেতনে রসায়নের অস্থায়ী একটি পদে যোগ দেন প্রেসিডেন্সি কলেজে।
পরবর্তী সাতাশ বছর তিনি অধ্যাপনা করেছেন প্রেসিডেন্সি কলেজে। শিক্ষক হিসেবে তিনি ছিলেন অতুলনীয়। তাঁর ছাত্রদের মধ্যে অনেকেই পরবর্তীতে খ্যাতি লাভ করেছেন। মেঘনাদ সাহা, সত্যেন্দ্রনাথ বসু, জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ, উপেন্দ্রনাথ কর্মকার, জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় প্রমুখ খ্যাতিমান বিজ্ঞানীদের রসায়ন শিখিয়েছিলেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়। শুধুমাত্র বই মুখস্ত করে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার কোন গুরুত্বই ছিল না তাঁর কাছে। তিনি চাইতেন তাঁর ছাত্ররা সবাই রসায়নকে এমনভাবে শিখবে যেন তা কাজে লাগানো যায়, যেখান থেকে গবেষণা করে আরো নতুন জ্ঞানের সৃষ্টি করা যায়। গৎবাঁধা নিয়মে পরীক্ষায় পাস করে চাকরি করতে করতে জীবনীশক্তি ক্ষয় করে ফেলার বিরুদ্ধে ছিলেন তিনি। তিনি চাইতেন বাঙালি যুবক পড়াশোনা করে শিল্পউদ্যোক্তা হয়ে উঠুক। চাকরি খোঁজার বদলে নিজেরাই যেন চাকরি সৃষ্টি করতে পারে সেরকম উদ্যোগ নিক। নিজের বাড়িতেই তিনি ছোট্ট পরিসরে গবেষণাগার তৈরি করেন যেখানে দেশীয় কাঁচামাল ব্যবহার করে তিনি অনেক ধরনের প্রয়োজনীয় ওষুধ তৈরি করতেন। তাঁর সেই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা থেকে আস্তে আস্তে গড়ে ওঠে বেঙ্গল কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্ক্স।
প্রেসিডেন্সি কলেজের রসায়ন গবেষণাগার তিনি নিজের হাতে একটু একটু করে গড়ে তুলেছেন। সেখানে বসে তিনি করে গেছেন নিরলস গবেষণা। যা বেতন পেতেন শুধুমাত্র দুই সেট জামাকাপড় আর নামমাত্র খাওয়ার খরচ রেখে বাকি সবটাই তিনি খরচ করতেন বই আর গবেষণার পেছনে। ১৮৯৫ সালে তিনি আবিষ্কার করলেন মারকিউরাস নাইট্রাইট। ১৮৯৬ সালে লন্ডনের প্রসিডিংস অব কেমিক্যাল সোসাইটিতে এই গবেষণাপত্র প্রকাশের পর আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিলাভ করেন প্রফুল্লচন্দ্র রায়। তারপর অবিরাম গবেষণা চলতে থাকে। ১৯১৬ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অবসরের আগপর্যন্ত বিশ বছরে সত্তরটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন তিনি।
প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক হিসেবে তিনি দু’বার ইওরোপ ভ্রমণ করেন। ১৯০৪ এবং ১৯১২ সালে। ১৯১২ সালে লন্ডনে অনুষ্ঠিত কংগ্রেস অব দি ইউনিভার্সিটিজ অব দি ব্রিটিশ এম্পায়ার-এ যোগ দিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক সম্মান লাভ করেন। ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডিএসসি ডিগ্রি দেয়। ব্রিটিশ সরকার তাঁকে কম্পেনিয়ন অব দি ইন্ডিয়ান এম্পায়ার উপাধি দেন।
প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অবসর নিয়ে প্রফুল্লচন্দ্র যোগ দিলেন সদ্য প্রতিষ্ঠিত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স কলেজে। নতুন এই প্রতিষ্ঠানে রসায়নের গবেষণা এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়ানোর দায়িত্ব নিয়ে নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করলেন প্রফুল্লচন্দ্র রায়। ভারতে রাসায়নিক শিল্প কারখানা তৈরিতে তাঁর উদ্যোগের স্বীকৃতিস্বরূপ ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নাইটহুড দিয়ে সম্মান প্রদান করে ১৯১৯ সালে। তখন থেকে তিনি হলে স্যার পি সি রায়। ১৯২০ সালে তিনি ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তাঁর হাত দিয়েই ১৯২৪ সালে গঠিত হয় ইন্ডিয়ান কেমিক্যাল সোসাইটি। তিনি হলেন সোসাইটির প্রথম প্রেসিডেন্ট। ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স কলেজে কর্মরত ছিলেন।
যদিও আনুষ্ঠানিক ধর্ম এবং মূর্তিমান ঈশ্বরের প্রতি তেমন কোন ভক্তি কিংবা বিশ্বাস প্রফুল্লচন্দ্রের ছিল না, মানুষের প্রতি তাঁর ছিল অগাধ বিশ্বাস এবং ভালোবাসা। তিনি ছিলেন প্রকৃত অর্থেই সন্নাসী। দুই সেট সাধারণ ধুতি আর শার্ট, দুটি চাদর, একটি শীতের কোট – এ ছাড়া আর কোন পোশাক তাঁর ছিল না। একটি ছোট্ট খাট, একটি টেবিল, একটি চেয়ার, আর একটি বইভর্তি আলমারি ছাড়া আর কোন আসবাবপত্র তাঁর ছিল না। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেয়ার পর ১৯২১ সালে তাঁর বয়স যেদিন ষাট পূর্ণ হলো – সেদিন থেকে তিনি তাঁর সর্বস্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগকে দান করে দিলেন। কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিলেন যে বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে যে বেতন দেবে – সেই বেতন যেন রসায়ন বিভাগের উন্নয়ন কাজে ব্যয় করা হয়। ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত শুধুমাত্র তাঁর বেতন বাবত তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে দান করেছেন এক লক্ষ আশি হাজার টাকা। ১৯২২ সালে আরো দশ হাজার টাকা তিনি দান করেন রসায়ন গবেষণার পুরষ্কার দেয়ার জন্য। ১৯৩৬ সালে অবসরের পর আরো দশ হাজার টাকা দান করেন জীববিজ্ঞান গবেষণায় পুরষ্কার দেয়ার জন্য।
খুবই নিয়মনিষ্ঠ এবং সাদামাটা জীবনযাপন করতেন প্রফুল্লচন্দ্র। ঘরসংসার করেননি। মানুষের জন্যই সবকিছু বিলিয়ে দিয়েছেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেয়ার পর নিজের যা কিছু ছিল তার সবকিছুই দিয়ে দিয়েছেন গবেষণাগার করার জন্য। নিজে থাকতেন রসায়ন বিভাগের ছোট্ট একটি রুমে। সাদামাটা জীবন আর উচ্চতর চিন্তা – এই ছিল তাঁর জীবনব্রত।
প্রচন্ড দেশপ্রেমিক ছিলেন প্রফুল্লচন্দ্র। ভারতীয় ঐতিহ্যকে কেউ অপমান করছে দেখলে তিনি ফুঁসে উঠতেন। বিজ্ঞানে গবেষণায় প্রাচীন ভারতীয়দের অবদান তিনি খুঁজে বের করেন হাজার হাজার প্রামাণিক পুঁথি ও দলিলদস্তাবেজ ঘেঁটে। অক্লান্ত পরিশ্রমে তিনি রচনা করেছেন দুই খন্ডের হিস্ট্রি অব হিন্দু কেমিস্ট্রি। প্রথম খন্ড প্রকাশিত হয় ১৯০২ সালে এবং দ্বিতীয় খন্ড প্রকাশিত হয় ১৯০৯ সালে। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। নিজের হাতে চরকা কেটেছেন, মাইলের পর মাইল হেঁটেছেন, জনসংযোগ করেছেন।
১৯৩৬ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর গ্রহণ করলেও আমৃত্যু অধ্যাপনা চালিয়ে গেছেন। তাঁর শারীরিক স্বাস্থ্য কখনোই তেমন ভালো ছিল না। কিন্তু মনোবল ছিল অটুট। ১৯৪২ সালের পর থেকে তাঁর শরীর খুব বেশি খারাপ হতে থাকে। বিছানা থেকে উঠতেই পারতেন না। ১৯৪৪ সালের ১৬ জুন তাঁর জীবনাবসান হয়।
এই ২০২২ সালের ২ আগস্ট এক শ একষট্টি বছর পার হলেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়। রসায়ন গবেষণায় তিনি যে পথ তৈরি করে গিয়েছেন, প্রজন্মের পর প্রজন্ম সেই পথে হাঁটছে, সেই পথ আরো বিস্তৃত হয়েছে। তাঁর স্মরণে প্রতিবছর নানারকম অনুষ্ঠান হয়। আশা করা যায়, শুধুমাত্র অনুষ্ঠানসর্বস্ব হবে না তাঁকে ঘিরে যেসব আয়োজন। সেখানে তাঁর আদর্শকে ধারণ করার, নিস্বার্থভাবে মানুষের জন্য কাজ করার প্রতিজ্ঞাও থাকবে। তাঁর আদর্শকে ধারণ করতে পারলেই হবে তাঁর প্রতি সত্যিকারের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন।
________________
অধ্যাপক রণজিৎ কুমার মন্ডল সম্পাদিত "প্রফুল্লদর্পণ"- এ প্রকাশিত। জুন ২০২২।
স্যার, আপনি যে এখনো ব্যাচেলর, তা কি আচার্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে?
ReplyDeleteচমৎকার প্রশ্ন। প্রফুল্লচন্দ্রের আর কোনকিছু অনুসরণ করা তো সম্ভব নয়! :)
Delete