পৃথিবীর আকাশে খালি চোখে সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে উজ্জ্বল যে নক্ষত্রটি দেখা যায় সেটি হলো আমাদের সূর্য। বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণ থেকে মহাবিশ্বের উদ্ভব ঘটার পর পৃথিবীতে যে প্রাণের উদ্ভব হয়েছে তাতে সূর্যের ভূমিকা প্রধান। মানুষের ধারাবাহিক বিবর্তনে সূর্য এতটাই জড়িয়ে আছে যে আজকে এই একবিংশ শতাব্দীতেও অনেক জাতি সূর্যকে দেবতা জ্ঞানে পূজা করে। সূর্যের মন্দির আছে পৃথিবীর দেশে দেশে। মানুষ যখন আগুন জ্বালাতে জানতো না, সূর্যই ছিল আলো ও তাপের একমাত্র উৎস। আমাদের দিন-রাত্রি, মাস-বছর সবই সূর্যকেন্দ্রিক। ধরতে গেলে সূর্যই পৃথিবীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শক্তির যোগানদাতা। সূর্যের সাথে মহাকর্ষ বলের আকর্ষণেই পৃথিবী নিজের কক্ষপথে টিকে আছে, নইলে কবেই কক্ষচ্যুত হয়ে মহাশূন্যে হারিয়ে যেতো। সূর্য থেকে আলো ও তাপ নিয়ে উদ্ভিদ খাদ্য প্রস্তুত করে। সূর্যের কারণেই আমাদের পৃথিবীতে একটি চমৎকার প্রাণোপযোগী আবহাওয়ামণ্ডল বিরাজ করছে।
এই বইতে সূর্য সম্পর্কে খুব প্রয়োজনীয় তথ্যগুলোকে সরলভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। মূলত স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের উপযোগী করে লেখা হলেও এই বই বাংলাভাষায় বিজ্ঞান পড়তে যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁদের সবারই ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।
ডিসেম্বর ২০১৪ প্রদীপ দেব
আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম pradipdeb2006@gmail.com
___________________________
বইটির প্রকাশক: মীরা প্রকাশন, রুমী মার্কেট, ৬৮-৬৯ প্যারীদাস রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০
____________________________
বইটি অনলাইনে কিনতে পারবেন রকমারি ডট কম থেকে। লিংক এখানে
আজ থেকে পড়া শুরু করলাল এই বই। আপনার জন্য শুভকামনা, এই বইগুলো ফ্রি তে পড়তে দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। যেদিন সুযোগ হবে অবশ্যই সেদিন বই কিনেই পড়বো।
ReplyDeleteঅনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
Delete