সত্যেন্দ্রনাথ
বসু
বোসন
কণার জনক
প্রদীপ দেব
মীরা প্রকাশন
সত্যেন্দ্রনাথ বসু: বোসন কণার জনক
প্রদীপ
দেব
প্রকাশক
মো: হারুন অর রশীদ
মীরা প্রকাশন
রুমী মার্কেট, ৬৮-৬৯ প্যারীদাস রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা ১১০০, বাংলাদেশ
ফোন: ৯৫৮০৬৭০, মোবাইল: ০১৭১০ ৮৫৩১৫৮, ০১৬৮৩ ৮০৭৪৪৪
প্রকাশকাল
বইমেলা ২০১৯
গ্রন্থস্বত্ব © ২০১৯
ফণীন্দ্রলাল দেব পাঠাগার, নাপোড়া, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম,
বাংলাদেশ
লেখক ও প্রকাশকের লিখিত অনুমতি ছাড়া এই বইয়ের কোন অংশেরই
কোন ফটোকপি, স্ক্যান, রেকর্ড কিংবা অন্য কোন তথ্য সংরক্ষণ পদ্ধতিতে অনুলিপি করা
কিংবা ই-বুক আকারে প্রকাশ করা আইনত নিষিদ্ধ।
প্রচ্ছদ
নাসিম আহমেদ
মুদ্রণে
ঢাকা প্রিন্টার্স
৩৬ শ্রীশ দাস লেন, বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০, বাংলাদেশ
মূল্য: ৪০০ টাকা।
__________________________________________
Satyendra
Nath Bose (A biography) by Dr Pradip Deb, Published by Harun Or Rashid,
Meera Prokashon, 68-69 Pyridas Road, Banglabazar, Dhaka-1100, Bangladesh.
Phone: 88029580670, Mobile:
8801710853158, 8801683807444. Email:meeraprokashon@yahoo.com. Copyright © 2019:
Fanindra Lal Deb Library, Napora, Banskhali, Chittagong, Bangladesh. Cover
Design: Naseem Ahmed
ISBN: 978-984-775-242-6
Price: BDT 400.00, US$ 12.00, AU$ 15.00
ঘরে বসে মীরা প্রকাশন-এর বই
কিনতে ভিজিট করুন
http://rokomari.com/meera
www.porua.com.bd
টেলিফোনে অর্ডার দিন: +8801519521971, হটলাইন: 16297
উৎসর্গ
শ্রাবণী
পাল
একজন
কাজপাগল মানুষ
আমার
বন্ধু
"গাছপালা, জন্তুজানোয়ার সবের মধ্যেই শিক্ষণীয় জিনিস
রয়েছে। প্রত্যেকেরই আমাদের সত্যস্বরূপে পৌঁছে দিতে চায়। আমাদের মধ্যে যদি শ্রদ্ধার
উদ্রেক হয়, অজানাকে জানবার আকাঙ্খা যদি জাগ্রত হয়, তবে আর সব কিছুই সহজ হয়ে আসবে।
তখন শিক্ষা দেবার পদ্ধতি নিয়ে আর গোলে পড়তে হবে না।
সমস্যা
হল এই যে, আমাদের ইস্কুলে পন্ডিতদের এ বিষয়ে কোন দৃষ্টি নেই। কোন রকমে কাজ চালিয়ে
নাম বজায় রেখে তাঁরা কর্তব্য সমাপন করেন। বেশী বয়সের ছেলেমেয়েরা কেন শিক্ষার প্রতি
বিতৃষ্ণা পোষণ করে? তারা নোট মুখস্থ করে, প্রশ্নপত্র চুরি করে কোন রকমে দায়িত্ব
মিটিয়ে দিতে চায়। কেন তাদের এ মনোভাব? এর জন্যে দায়ী কে?
দায়ী
আমরা শিক্ষকরা, আমরা তাদের সামনে বস্তুর পাহাড় তুলে ধরেছি আর চেয়েছি সেই পাহাড়ই
তারা উদ্গিরণ করুক। বস্তুর মর্মে যে সত্য নিহিত আছে, সেই সত্যের দ্বারে তো আমরা
ছাত্রদের পৌঁছে দিতে পারিনি। তাই তাদের মনও আমরা পাইনি। ফলে ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে
সম্পর্ক দাঁড়িয়েছে শ্রমিক ও কারখানার কর্তাদের সম্পর্কের মত। পদে পদেই তাই ছাত্ররা
আজ বিদ্রোহ করে।
ছেলেমেয়েদের
আমি বলি নিজে মনটাকে তোমরা তৈরী কর। কারুর বলা কারুর শেখানো কথায় তোমরা নির্ভর করো
না, নিজেই জান।
কিন্তু
দুঃখের বিষয় আমাদের ছেলেমেয়েরা তা করে না। শিক্ষার বন্দোবস্তই আমাদের সেরকম নয়।
আমাদের দেশের বর্তমান শিক্ষা হাসির খোরাক জোগায় মাত্র।"
সত্যেন্দ্রনাথ বসু
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন বক্তৃতা (১০ মে
১৯৭১)
রবীন্দ্রভারতী পত্রিকার বর্ষ ৯, সংখ্যা ৪-এ 'শিশু ও
বিজ্ঞান' শিরোনামে প্রকাশিত।
ভূমিকা
সপ্তদশ
শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে শুরু করে বিংশ
শতাব্দীর শেষ পর্যন্ত - এই আড়াইশো বছরে পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক ভিত্তি স্থাপনে
সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন এমন পঞ্চাশ জন পদার্থবিজ্ঞানীকে নিয়ে কেমব্রিজ
ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বই বেরিয়েছে একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে।
এই Remarkable Physicists From Galileo to Yukawa[1] বইতে পঞ্চাশ জন পদার্থবিজ্ঞানীর মধ্যে আটচল্লিশ জন পদার্থবিজ্ঞানী আমেরিকা
ও ইওরোপের। আর বাকি পৃথিবী থেকে যে দুজন পদার্থবিজ্ঞানী স্থান পেয়েছেন সেখানে
তাদের একজন হলেন জাপানের হাইদেকি ইউকাওয়া এবং অন্যজন আমাদের সত্যেন্দ্রনাথ বসু। ইউকাওয়া
১৯৪৯ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছেন। আর সত্যেন্দ্রনাথ বসু নোবেল
পুরষ্কার না পেলেও তাঁর নাম জড়িয়ে আছে পদার্থবিজ্ঞানের একেবারে মৌলিক কণাগুলোর
সাথে।
ওয়ার্ল্ড র্যাংঙ্কিং-এ আমাদের দেশের
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্থান এখন আর তেমন উল্লেখযোগ্য নয়। অথচ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠিত হবার তিন বছরের মধ্যেই ১৯২৪ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান
বিভাগের তরুণ অধ্যাপক সত্যেন্দ্রনাথ বসুর একটি গবেষণাপত্র পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক
ভিত্তি বদলে দিয়েছিল। এই গবেষণাপত্রের ফলে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর নামের সাথে জড়িয়ে
গেছে আইনস্টাইনের নাম, সৃষ্টি হয়েছে বোস-আইনস্টাইন সংখ্যায়ন বা Bose-Einstein
Statistics।
পৃথিবীর সবগুলো মৌলিক কণাকে প্রধানত
দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়। এক ধরনের কণা হলো বস্তু-কণা বা matter
particle -
যাদেরকে বলা হয় ফার্মিয়ন (Fermion)। পদার্থবিজ্ঞানী
এনরিকো ফার্মির নাম অনুসারে এই নাম রাখা হয়েছে। ফার্মিয়ন কণা ফার্মি-ডিরাক
সংখ্যায়ন (Fermi-Dirac Statistics)
মেনে চলে। আর অন্য ধরনের কণাগুলো হলো বল-বহনকারী কণা
বা Force-carrier particle - যাদেরকে বলা হয় বোসন (Boson)। সত্যেন্দ্রনাথ বসুর নাম অনুসারে 'বোসন' নাম রেখেছেন বিজ্ঞানী পল ডিরাক। বোসন
কণা বোস-আইনস্টাইন সংখ্যায়ন মেনে চলে।
পার্টিক্যাল ফিজিক্স বা
কণা-পদার্থবিজ্ঞানের সাথে যাদের পরিচয় আছে তাদের সবাই বোসন কণার সাথে পরিচিত। কিন্তু
সবাই সত্যেন্দ্রনাথ বসু সম্পর্কে নাও জানতে পারেন। বিজ্ঞানের জগতে আবিষ্কারকের
চেয়েও আবিষ্কারের মূল্য বেশি। একটা প্রাসঙ্গিক ঘটনার কথা বলি। ২০১২ সালের ৪ জুলাই
হিগস বোসন আবিষ্কারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয় মেলবোর্ন থেকে। মেলবোর্ন
ইউনিভার্সিটির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের দু'জন অধ্যাপক রে ভলকাস এবং জেফ টেইলর সরাসরি
যুক্ত ছিলেন এই হিগস বোসন আবিষ্কারের প্রকল্পে। পরের বছর একই দিনে মেলবোর্ন
ইউনিভার্সিটির হিগস বোসন আবিষ্কারের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে একটি সেমিনারে যোগ দেয়ার সুযোগ হয় আমার। সেই
সেমিনারে দর্শকদের মধ্য থেকে এক ভারতীয় অধ্যাপক প্রফেসর ভলকাস ও টেইলরের কাছে
জানতে চাইলেন 'বোসন' নামটা কোত্থেকে এসেছে। বিজ্ঞানী পিটার হিগ্স এর নাম অনুসারে নতুন
বোসন কণার নাম হয়েছে হিগস বোসন। কিন্তু বোসন নামটি এসেছে কোত্থেকে? আমি খুব
আশ্চর্য হয়ে দেখলাম প্রফেসর রে ভলকাস কিংবা জেফ টেইলর সত্যেন্দ্রনাথ বসুর পরিচয়
জানেন না। প্রশ্নকারী ভারতীয় অধ্যাপক খুব বিরক্ত হয়ে উঠে চলে গেলেন। বোসন নামটি
কোত্থেকে এসেছে তা তিনি জানেন। তিনি শুধু জানতে চাচ্ছিলেন মেলবোর্নের বিখ্যাত
প্রফেসররা সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে চেনেন কি না।
বোসন কণার বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করেছেন
যিনি সেই সত্যেন্দ্রনাথ বসু সম্পর্কে যখন কোন বিদেশী পদার্থবিজ্ঞানী তেমন কিছুই
জানেন না বলে আমরা জানতে পারি তখন আমাদের আঁতে ঘা লাগে। তখন আমরা মনে করি বাঙালি
বলেই তিনি যথেষ্ট সম্মান পাচ্ছেন না। কিন্তু ব্যাপারটা আসলে তা নয়। আইনস্টাইনের
থিওরি অব রিলেটিভিটি সম্পর্কে সারাজীবন গবেষণা করেছেন এমন বিজ্ঞানীও হয়তো
আইনস্টাইনের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে তেমন কিছুই জানেন না। আমাদের ভুলে গেলে চলবে
না বিজ্ঞানের জগতে বিজ্ঞানীদের ব্যক্তিজীবনের চেয়ে কর্মজীবনের প্রাধান্য বেশি। তবে
কি বিজ্ঞানীদের ব্যক্তিজীবন সম্পর্কে জানার দরকার নেই? অবশ্যই আছে। বিশেষ করে
আমাদের দেশে যেখানে কয়েক কোটি মানুষের মধ্য থেকে হাতেগোণা ক'জন মাত্র মানুষ
সত্যিকারের বিজ্ঞানী হয়ে ওঠেন। আমাদের শিক্ষার্থীদের জানা উচিত বিজ্ঞানী হওয়ার
জন্য কত কঠোর পরিশ্রম করতে হয়।
কিন্তু আমরা কি একেবারে নিজেদের দেশের
বিজ্ঞানীদেরকেও চিনি সেভাবে? বাংলাদেশের স্কুল কলেজের বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের
সবাই আইনস্টাইনের নাম জানেন। কিন্তু ক'জন শিক্ষার্থী জানেন সত্যেন্দ্রনাথ বসুর
নাম? ক'জন জানেন এই বিজ্ঞানী আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে
বসে কী যুগান্তকারী আবিষ্কার করে গেছেন? আমরা যখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলাম, তখন বোস-আইনস্টাইন স্ট্যাটিস্টিকস পড়েছি
স্ট্যাটিস্টিক্যাল মেকানিক্সে। কিন্তু আমাদের প্রফেসর একবারও বলেননি যে এই কাজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়েছিল। একবারও গুরুত্ব দিয়ে বলেননি যে সত্যেন্দ্রনাথ বসু
ছিলেন আমাদেরই একজন।
২০১২ সালে হিগ্স বোসন আবিষ্কৃত হওয়ার
পর অনেক বাঙালি আক্ষেপ করেছেন এই বলে যে সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে নোবেল পুরষ্কার দেওয়া
হয়নি, হিগ্স বোসন আবিষ্কারের মূল কৃতিত্ব সত্যেন্দ্রনাথ বসুর ইত্যাদি ইত্যাদি।
এগুলো আমাদের আবেগজনিত আক্ষেপ। আমাদেরকে কেউ বঞ্চিত করেছে এটা ভাবা আমাদের অভ্যাসে
পরিণত হয়ে গেছে। হিগ্স বোসন আবিষ্কারে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর প্রত্যক্ষভাবে কোন
অবদান নেই। আর নোবেল পুরষ্কারের নীতিমালা অনুযায়ী শুধুমাত্র তত্ত্বীয় আবিষ্কারের
জন্য বিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার দেয়া হয় না। আর মৃত কাউকে নোবেল পুরষ্কার দেয়া হয়
না। সত্যেন্দ্রনাথ বসুর তত্ত্ব পরীক্ষামূলকভাবে প্রমাণিত হয়েছে ১৯৯৫ সালে এবং
বোস-আইনস্টাইন কনডেন্সেট আবিষ্কারের জন্য নোবেল পুরষ্কার দেয়া হয়েছে ২০০১ সালে।
সত্যেন্দ্রনাথ বসুর জীবদ্দশায় যদি এটা ঘটতো তাহলে তিনি নোবেল পুরষ্কারের জন্য
মনোনীত হতে পারতেন।
বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের জীবন ও গবেষণা
সম্পর্কে প্রতিবছর কয়েক শ বই প্রকাশিত হয় পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায়। আইনস্টাইনের
প্রত্যেকটি বৈজ্ঞানিক জীবনীতে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর কথা থাকে। একইভাবে সত্যেন্দ্রনাথ
বসুর জীবনীতেও থাকবে আইনস্টাইনের কথা। কিন্তু সত্যেন্দ্রনাথ বসুর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ইংরেজি ভাষায় কয়েকটি থাকলেও বাংলা ভাষায় একটাও চোখে পড়েনি আমাদের বাংলাদেশে। ১৯৮৬
সালে বাংলা একাডেমি থেকে তপন চক্রবর্তীর সম্পাদনায় 'সত্যেন্দ্রনাথ বসু' শিরোনামে
একটি সংকলন প্রকাশিত হয়েছিল।[2] সেই সংকলনে লিখেছেন তপন চক্রবর্তী, ড. এ. এম.
হারুন-অর-রশীদ, ড. কাজী মোতাহার হোসেন, অধ্যাপক সামছুল
হক, ড. মুহম্মদ ইব্রাহীম, এবং অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম। তাছাড়া
সত্যেন্দ্রনাথ বসুর কয়েকটি বাংলা রচনা এবং প্রধান গবেষণাপত্রের বাংলা অনুবাদ
সন্নিবেশিত হয়েছে সেই সংকলনে। তারপর ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ শিশু একাডেমী থেকে
প্রকাশিত হয়েছে মুহাম্মদ ইব্রাহীমের ছোট্ট একটা বই (৩২ পৃষ্ঠা) 'সত্যেন্দ্রনাথ
বসু'।[3]
সত্যেন বসুর জীবন ও কাজ সম্পর্কে বাংলা ভাষায় আমাদের আরো অনেক বেশি বই দরকার।
সত্যেন্দ্রনাথ বসুর গবেষণা মূলত গাণিতিক। প্রচুর জটিল সমীকরণে ভর্তি তাঁর গবেষণাপত্রগুলো। এই বইটি যেহেতু সব ধরনের পাঠকের জন্য লেখা হয়েছে, তাই জটিল গাণিতিক সমীকরণগুলো এখানে ব্যবহার করা হয়নি। মূল বিষয়গুলো সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। আশা করি তাতে বিজ্ঞানের মৌলিকত্ব ক্ষুণ্ণ হয়নি। ২০১৯ সাল বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকী। তাঁর জীবন ও কর্ম থেকে আমরা কিছুটা হলেও বৈজ্ঞানিক অনুপ্রেরণা পাবো এই প্রত্যাশায় -
প্রদীপ দেব
Email: pradipdeb2006@gmail.com
Blog:
www.praddipdeb.org
Twitter: @pradipphysics
facebook: pradip.deb.35
YouTube Channel: Pradip
Deb Melbourne
সূচি
প্রথম অধ্যায়
দ্বিতীয় অধ্যায়
তৃতীয় অধ্যায়
চতুর্থ অধ্যায়
পঞ্চম অধ্যায়
ষষ্ঠ অধ্যায়
সপ্তম অধ্যায়
অষ্টম অধ্যায়
নবম অধ্যায়
দশম অধ্যায়
বোস-আইনস্টাইন সংখ্যায়ন ও ঘনীভবন
একাদশ অধ্যায়
দ্বাদশ অধ্যায়
ত্রয়োদশ অধ্যায়
চতুর্দশ অধ্যায়
পঞ্চদশ অধ্যায়
ষোড়শ অধ্যায়
সপ্তদশ অধ্যায়
অষ্টাদশ অধ্যায়
উনবিংশ অধ্যায়
বিংশ অধ্যায়
No comments:
Post a Comment